ক. শরীরে রক্ত চলাচলে বিগ্ন সৃষ্টি
মুজা পরলে রাতে পায়ের সাথে লেগে থাকে। এই সময় টাইট মুজা পরার কারণে পায়ে রক্ত সঞ্চালন বাধা সৃষ্টি হয়। তা শরীরের জন্য খুব বিপজ্জনক হতে পারে। সাধারণত লুজ বা ঢিলেঢালা মুজা পরে ঘুমালে রক্ত সঞ্চালন বাধা সৃষ্টি হয় না।
খ. ছত্রাক/সংক্রমাক
মুজা পরে রাতে ঘুমালে মুজা অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে, তা নাহলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। মুজা থেকে দুর্গন্ধ বের হতে পারে ফলে এই মুজা থেকে ইনফেকশন ঝুঁকি থাকে। তাছাড়া লাইলন বা অন্য উপকরণ দিয়ে তৈরিকৃত মুজা ত্বকের সাথে মানায় না।,ফলে ঔ সকল মুজা সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই মুজা এমন হওয়া চাই যা ত্বকের সঙ্গে মাননসই হয়।
গ. ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হওয়া
মুজা পারার অভ্যাস না থাকলে বা মুজা পায়ের সাথে লেগে থাকলে অথবা ইলাস্টিকের হলে তা ঘুমের ব্যাঘাত সৃস্টি করে। এর ফলে রাতে আপনার ঘুম নাও হতে পারে। আর নির্মল ঘুম না হলে শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনে।
ঘ. শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া
মুজা পরে ঘুমানোর কারনে পায়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় ফলে পুরো শরীর অতিরিক্ত গরম পারে।
ঙ. পা ঘেমে যাওয়া
রাতে মুজা পরে কম্বল বা লেপ জড়িয়ে ঘুমালে শরীরে তাপ বেড়ে যায়। ফলে পা ঘামতে থাকে। তাতে পায়ের আঙুলে ফাঙ্গাস বা ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন